আমাদের পৃথিবীকে ভেদ করে চলে যাচ্ছে রহস্যময় এক কণা। কোনো জালে আটকায় না তেমনই এক রহস্যময় কণা এটি। সব পদার্থ ভেদ করে চলে যায়। মানুষের শরীরের মধ্য দিয়েও লাখ লাখ রহস্যময় কণা চলে যাচ্ছে, কিন্তু আমরা টের পাচ্ছি না। এই কণার নাম নিউট্রিনো। কিন্তু কোথা থেকে আসছে তা? সম্প্রতি দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত আইসকিউব নিউট্রিনো অবজারভেটরির গবেষকেরা এই কণার অস্তিত্ব নিশ্চিত করার পাশাপাশি এর উৎসেরও সন্ধান দিয়েছেন। অ্যান্টার্কটিকার এই অবজারভেটরি ২০১০ সাল থেকে নিউট্রিনো শনাক্ত করতে কাজ করে
মিলল রহস্যময় কণার খোঁজ
আমাদের পৃথিবীকে ভেদ করে চলে যাচ্ছে রহস্যময় এক কণা। কোনো জালে আটকায় না তেমনই এক রহস্যময় কণা এটি। সব পদার্থ ভেদ করে চলে যায়। মানুষের শরীরের মধ্য দিয়েও লাখ লাখ রহস্যময় কণা চলে যাচ্ছে, কিন্তু আমরা টের পাচ্ছি না। এই কণার নাম নিউট্রিনো। কিন্তু কোথা থেকে আসছে তা? সম্প্রতি দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত আইসকিউব নিউট্রিনো অবজারভেটরির গবেষকেরা এই কণার অস্তিত্ব নিশ্চিত করার পাশাপাশি এর উৎসেরও সন্ধান দিয়েছেন। অ্যান্টার্কটিকার এই অবজারভেটরি ২০১০ সাল থেকে নিউট্রিনো শনাক্ত করতে কাজ করে
হারিয়ে গেছে ‘অন্ধকার রাত’!
আলোদূষণের
কারণে বিশ্বের বড় শহরগুলো থেকে ‘অন্ধকারাচ্ছন্ন ঝোড়ো রাত’ হারিয়ে গেছে। কৃত্রিম আলোর যুগ শুরু হওয়ার আগে মেঘেরা আকাশের বিভিন্ন তারা
থেকে বের হওয়া আলো ঢেকে রাখত। কিন্তু মেঘ থাকলেও এখন আকাশ উজ্জ্বল থেকে উজ্জ্বলতর
হয় বিজলি বাতির আলোয়। এতে প্রাণিকুল ও গাছপালার ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে বলে
বিশেষজ্ঞদের কেউ কেউ মনে করেন। কোনো বড়
শহর এখন একেবারেই আঁধারে ডুবে গেলে বুঝতে হবে সেটা বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণে, ঝড়-বৃষ্টির কারণে নয়। আকাশছোঁয়া অট্টালিকাগুলোয় এখন
গভীর রাতে ঝড়-বৃষ্টির মধ্যেও কমলা আলোর আবরণ দেখা যায়। নিচ থেকে আকাশে ছড়ানো এ
ধরনের আলোকে জার্মানির একদল গবেষক আলোদূষণ আখ্যা দিয়েছেন। কারণ, এই কৃত্রিম আলোয় রাতের প্রাকৃতিক আলো দূষিত হয়।
Intel Corporation - ইন্টেল সম্পর্কে জানুন (বিস্তারিত)
ইন্টেল কর্পোরেশন একটি আমেরিকান বৈশ্বিক প্রযুক্তি কোম্পানি এবং আয়ের উপর নির্ভর করে এটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ সেমিকন্ডাক্টর চিপ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান[৩]। এটি মাইক্রোপ্রসেসরের এক্স৮৬ সিরিজের আবিষ্কারক, প্রসেসরটি বেশিরভাগ পারসোনাল বা ব্যক্তিগত কম্পিউটারে দেখা যায়। ইন্টেল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল জুলাই ১৮, ১৯৬৮ সালে ইন্টিগ্রেটেড ইলেক্ট্রনিক্স কর্পোরেশন (কেউ কেউ ইন্টিগ্রেটেডকে ইন্টিলিজেন্স মনে করে থাকে) হিসেবে। ইন্টেল কম্পিউটার প্রসেসর তৈরির পাশাপাশি আরো তৈরী করে মাদারবোর্ড চিপসেট, নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কন্ট্রোলার, ইন্ট্রিগ্রেটেড সার্কিট, ফ্ল্যাস মেমোরি, গ্রাফিক্স কার্ড, সংযুক্ত প্রসেসর এবং অন্যান্য আরো অনেক কিছু যা কম্পিউটার এবং যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়। এই কোম্পানি শুরু করেন সেমিকন্ডাক্টরের অগ্রগামী রবার্ট নয়েস এবং গর্ডন মুর এবং এন্ড্রু গুভ। ইন্টেল আধুনিক প্রযুক্তি চিপ নকশা এবং উৎপাদন করায় সমর্থ। যদিও শুরুতে ইন্টেল শুধু মাত্র ইন্জিনিয়ার এবং প্রযুক্তিবিদদের কাছে পরিচিত ছিল, কিন্তু ১৯৯০ দশকের বিজ্ঞাপন "ইন্টেল ইনসাইড" এটাকে এবং এটার "পেন্টিয়াম" প্রসেসরকে ঘরে ঘরে পরিচিত করে তোলে।
Samsung - জেনে নিই বিশ্ব বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান স্যামসাং এর পরিচিত (বিস্তারিত)
সামসং গ্রুপ বা স্যামসাং গ্রুপ (হাঙ্গুল্: 삼성그룹, হাঞ্জা: 三星그룹) একটি দক্ষিণ কোরীয় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। এরা বিভিন্ন খাতে ব্যবসা করে থাকে, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স যারা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী নির্মাতা প্রতিষ্ঠান। স্যামসাং দল কোরিয়ার সর্ববৃহৎ প্রতিষ্ঠান। এর বর্তমান চেয়ারম্যান হচ্ছেন "ই গেওন্-হ্বি, যিনি স্যামসাং-এর প্রতিষ্ঠাতা 'লি বিয়ং চল'-এর তৃতীয় সন্তান। কোরীয় ভাষায় "সামসং"-এর অর্থ "তিন তারকা"। স্যামস্যাং শুধু মোবাইল এর ব্যবসাই করে না পাশাপাশি আরো অনেক ব্যবসা করে। এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হল জাহাজ নির্মাণকেন্দ্র। এর আয়তন ৪০ কোটি বর্গফুট যা গড়পড়তা ২০৫টি ফুটবল মাঠের সমান। পৃথিবীর সবচেয়ে উচু দালান বুর্জ আল খলিফা নির্মাণ করেছে স্যামসাং। মোট আয় ৩০ হাজার ৫০০ কোটি ডলার (২০১৪)। প্রতিষ্ঠানটি ২০১৩ সালে শুধু বিজ্ঞাপনে খরচ করেছে ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলার। ৪ লাখ ৮৯ হাজার কর্মী কাজ করে যা অ্যাপল, গুগল ও মাইক্রোসফট এর সম্বিলিত সংখ্যার চাইতেও বেশি। দক্ষিণ কোরিয়ার মোট জিডিপিতে স্যামসাং এর অবদান ১৭ শতাংশ। ২০১৯ সালে স্যামসাং এর আয় $৩০৫ বিলিয়ন, ২০২০ সালে $১০৭+ বিলিয়ন এবং ২০২১ সালে $২৩৬ বিলিয়ন।
নিজের জীবন, প্রাণের জীবন
প্রাণময় এই জগৎ নিয়ে আমার আগ্রহ
তৈরি হয়েছিল মূলত ঢাকার কেরানীগঞ্জ
থেকে। বাবা সেখানে একখণ্ড জমি কিনেছিলেন। আমি তখন দশম শ্রেণির ছাত্র। বাবার কেনা ওই জমিতে একটি ঘর তৈরি করার পর প্রায়ই সেখানে যেতাম। ঘরের আশপাশ ও মাঠ থেকে নানা জাতের গাছ ও লতাগুল্ম এনে জড়ো করতাম। একটার সঙ্গে আরেকটার
মিল-অমিল খুঁজে দেখতাম। বৃক্ষের অপার সৌন্দর্য আর রহস্য আমাকে মুগ্ধ করত।