সম্মানিত দর্শক আপনাকে স্বাগতম। আমাকে Facebook instagram Telegram এ পাবেন। কামরুলকক্স: জ্বর–ঠোসার যন্ত্রণা

জ্বর–ঠোসার যন্ত্রণা



জ্বর হলে বা দেহে কোনো সংক্রমণ হলে ঠোঁটের কোণে ছোট্ট ফুসকুড়ি ওঠে, কখনো ঠোঁটের কোণ ফেটে যায় ও লাল দেখায়। প্রচণ্ড ব্যথা করে ও অস্বস্তি হয়। চলতি কথায়, এ অবস্থাকে আমরা বলি জ্বর-ঠোসা। সমস্যাটা জটিল না হলেও বেশ পীড়াদায়ক। একে চিকিৎসকেরা ফিভার ব্লিস্টার বা কোল্ড সোর বলেন। সাধারণত জ্বর-ঠোসার পেছনে হারপিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস দায়ী। শরীরে কোনো কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে, যেমন কোনো সংক্রমণ বা জ্বরের পর এমন সমস্যা বেশি হয়।

জ্বর-ঠোসা হলে খানিকটা আরাম পাওয়ার জন্য আক্রান্ত স্থানে বরফ লাগানো যায়। মসলাদার ঝাল ও গরম খাবার এড়িয়ে চলুন, এগুলো ব্যথা ও জ্বালা বাড়াবে। ফেনল, মেনথল ইত্যাদি লাগালেও আরাম মেলে। চিকিৎসক চেতনানাশক জেল বা অ্যান্টিভাইরাল ক্রিম ব্যবহার করতে দিতে পারেন। জ্বর-ঠোসা হলে বারবার ওখানে হাত দেবেন না। কেননা ওই হাতের মাধ্যমে এই ভাইরাস চোখ ও দেহের অন্যান্য স্থানে ছড়াবে। কখনো হাত লেগে গেলে সঙ্গে সঙ্গে হাত ধুয়ে ফেলুন। আক্রান্ত ব্যক্তির রুমাল, টিস্যু বা তোয়ালে অন্যরা ব্যবহার করবেন না। টুথব্রাশটা পাল্টে ফেলুন। সাধারণত কয়েক দিন ভোগানোর পর এটি এমনিতেই সেরে যায়। তবে দীর্ঘমেয়াদি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সূত্র: ওয়েবমেড|


সূত্রঃ প্রথম আলো, ১৪ আগস্ট ২০১৪খ্রিঃ

0 মন্তব্য:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Comments করার জন্য Gmail এ Sign in করতে হবে।