ভাইরাস, মহা
যন্ত্রণার এক নাম। একবার আক্রমণ করতে পারলেই আর সহজে ছাড়ে না। ভাববেন না ইবোলা
ভাইরাসের কথা বলছি, আসলে Computer Virus নিয়েই কথা বলছি। আপনি হয়তো শক্তিশালী Antivirus ব্যবহার করেন,
নিয়মিত আপডেট করেন, পেনড্রাইভও কম ব্যবহার করেন, তারপরও ভাইরাসের আক্রমণ থেকে
কম্পিউটারকে বাঁচাতে পারছেন না। যদি এমন সমস্যাই পড়েন তাহলে আমার পোস্টটি আপনাকে
একটু হলেও শান্তি দিতে পারে। আসলে কোন Antivirus আপনাকে ১০০%
সুরক্ষা দিতে পারবে না যদি একটু সচেতন বা অভিজ্ঞ না হন। আমার পাঁচটা পেনড্রাইভের
দুটো সব সময়, সবখানে ব্যবহার করি; সাথে অন্যদের পেনড্রাইভও আমার পিসিতে লাগাই;
বিভিন্ন সফটওয়ারের Keygen, Patch ব্যবহার করি, Internet এ ঘুরে বেড়াই। তারপরও আমার কম্পিউটার ১০০% ভাইরাসমুক্ত। সবচেয়ে বড় কথা আমি
কোন Antivirus ব্যবহার করি না।
আমার Personal Desktop Computer টাতে কোন antivirus নেই, কারণ সেটা শুধু আমিই ব্যবহার করি। অন্যকেউ করলে একটু ভয় ছিল। হয়তো ভাবছেন ক্রেডিট নিচ্ছি বা নিজের
ঢোল নিজে পিঠাচ্ছি। আসলেই সত্যি বলছি। এত কিছুর পরও কিভাবে আমি আমার কম্পিউটার
নিরাপদ রাখি সেটাই আপনার সাথে শেয়ার করবো। হয়তো সবকিছু আলোচনায় আনতে পারবো না, তবে
আমার কিছু অভিজ্ঞতা আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করবো। আর হ্যাঁ, আমার কথা শুনে
বা পোস্টটি পড়ে আমার মত কেউ কিন্তু Antivirus ছাড়বেন না।
1. Clean Software: Computer কে ভাইরাসমুক্ত
রাখার জন্য Clean Software এর কোন বিকল্প নেই। আর Clean Software সংগ্রহ করার জন্য সবচেয়ে বড় উপায় হলো Clean Source. Clean Source বলতে ১০০% নিরাপদ আর বিশ্বস্থ Site এর কথাই বলছি। ধরেন আপনি Firefox Download করবেন। Firefox এর জন্য আপনার Clean Source হলো Firefox এর নিজস্ব Website। আপনি সেখান থেকেই সফটওয়ারটি ডাউনলোড করুন। প্রত্যেক সফটওয়ারের নিজস্ব সাইট
থাকে। সেখান থেকে ডাউনলোড করলে সেটা হবে Clean Software। এছাড়া অনলাইনে কিছু Website আছে যেগুলো নিরাপদ এবং বিশ্বস্থ। যেমন Softpedia, CNET, Zdnet, Sourceforge, Filehippo, Freewarefiles, Freewarehome, Brothersoft, Snapfiles, Soft32, Majorgeeks, Softonic, Freedownloadscenter। আপনি সব ধরনের সফটওয়ার এই সাইটগুলোতে পাবেন। তাই Clean Software সংগ্রহ করার
জন্য আপনার দ্বিতীয় পছন্দ হতে পারে এই সাইটগুলো। এছাড়া বাকি Source গুলোকে আমি Clean Source বলব না বা ওখান
থেকে সফটওয়ার সংগ্রহ করারটাও নিরাপদ মনে করি না। আমি Windows, MS Office থেকে শুরু করে কোন সফটওয়ারই Clean Source ছাড়া ডাউনলোড
করি না। আর ঐগুলো
দিয়েই তৈরি করি আমার Silent Install Software গুলো ।
প্রশ্ন করতে
পারেন- তাহলে প্রোডাক্ট কী পাবো কোত্থেকে। আজকাল এত ব্লগ আর অনলাইন কমিউনিটির যুগে
প্রোডাক্ট কী বের করা খুব জটিল কোন কাজ নয়। সর্বশেষ হিসেবে আছে Torrent. ওখান থেকে
ডাউনলোড করার পর প্রোডাক্টী-কী টা রেখে সফটওয়ারটা Clean Source থেকে নামিয়ে
ব্যবহার করুন। এভাবেই আপনি Clean Software ব্যবহার করতে পারেন। Live CD (Windows XP, Windows 7), Virtual PC তেই আমি Keygen, Patch ব্যবহার করি। ওখান থেকে
প্রোডাক্টী-কী টা নিয়ে বা Patching System টা বের করে আমার পিসিতে ব্যবহার করি। আর সেগুলোকে বিভিন্নভাবে টেস্ট করে
দেখি আমার Windows এ কী কী পরিবর্তন করে। নিরাপদ মনে না হলে সেটি আমি ব্যবহার করি না। ফলে
এন্টিভাইরাস না থাকলেও এগুলো আমার জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে না। Windows আর MS Office এর জন্য হয়তো Patch ছাড়া বিকল্প
নেই। Windows আর MS Office এর Patch গুলো সাধারণত নিরাপদ হয়। ব্যবহারের আগে অনলাইনে এগুলোর Review দেখে নিতে
পারেন। এমনিতে আমাদের ব্যবহৃত সফটওয়ারগুলোর প্রায় ৮০-৯০% ফ্রী যাদের প্রোডাক্টী-কী
দরকার হয় না। বাকিগুলোর জন্য আমার নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। শুধুমাত্র প্রোডাক্ট-কী’র জন্য আপনার Windows টা ভাইরাসের
জালে আটকাবেন না।
আপনার Backup এ যত Software আছে এখনই সব
ডিলিট করে (প্রডাক্ট-কীগুলো রাখতে পারেন) দিন। Clean Source থেকে আপনার
প্রয়োজনীয় সব সফটওয়ার ডাউনলোড করে Zip করে ফেলুন। কস্ট বা সময় সাপেক্ষ হলেও
এটি আপনাকে করতেই হবে। তারপর নিরাপদে কোন জায়গয় সেভ করে রাখুন। সম্ভব হলে Drive টাকে Write Protected করে রাখুন। এখন
থেকে এগুলো ছাড়া আর কোন সফটওয়ার ব্যবহার করবেন না। দরকার হলে Clean Source থেকে আবার
নামাবেন।
2. Clean USB: ভাইরাসের কথা বললেই USB এর কথাটা বাদ
দেয়া যায় না। আপনার USB/Pendrive টি যখন Virus Affected PC তে ব্যবহার করেন তখন সেটিও Virus Affected হয়ে পড়ে। আপনার
আসল ফাইলগুলো হারিয়ে গিয়ে Shorcut Virus সহ নতুন নতুন exe, inf, vbs, cmd, bat, reg, recycler, system volume
information ইত্যাদি ফাইল/ফোল্ডার সৃষ্টি হয় আপনার USB/Pendrive এ। আর ঐ USB/Pendrive টি আপনার
পিসিতে লাগালে সেই ভাইরাসুগুলো আপনার পিসিকে আক্রমণ করে সেটাকেও Virus Affected PC তে পরিণত করে। কিন্তু USB/Pendrive এমন একটি জিনীস যাকে ব্যবহার না করার
উপায়ও নেই। প্রচলিত এন্টিভাইরাসগুলোও পেনড্রাইভের সব ভাইরাস সনাক্ত করতে পারে না।
তাই সেটি ব্যবহার করার জন্য কিছু নিয়ম পালন করতে হবে। প্রথমে আপনার Windows এর Autorun বন্ধ করুন। Windows Boot হওয়ার
সময় Pendrive
কখনো পিসিতে লাগিয়ে রাখবেন না। Desktop
আসার পর Windows Normal
হওয়ার পরই পিসিতে Pendrive লাগাবেন। অন্যথায় vbs, bat, cmd, reg, inf ফাইলগুলো Windows
আক্রমণ করবে খুব সহজেই।
Autorun বন্ধের জন্য Autorun off withreg, Autorun off with tools, Autorun off Manually পোস্টগুলো দেখতে পারেন। অথবা আপার জানা যেকোন পদ্ধতিই ব্যবহার করতে পারেন। USB Vaccine টাও ব্যবহার করতে পারেন। আপনার USB/Flash Drive/Pendrive/Memory Card টি পিসিতে ঢুকান। Ready না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। Ready হলে নিচের মত আইকন আসবে।
Autorun বন্ধের জন্য Autorun off withreg, Autorun off with tools, Autorun off Manually পোস্টগুলো দেখতে পারেন। অথবা আপার জানা যেকোন পদ্ধতিই ব্যবহার করতে পারেন। USB Vaccine টাও ব্যবহার করতে পারেন। আপনার USB/Flash Drive/Pendrive/Memory Card টি পিসিতে ঢুকান। Ready না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। Ready হলে নিচের মত আইকন আসবে।
My Computer খুলে আপনার USB/Flash Drive/Pendrive/Memory Card এর Drive Letter টি দেখুন।
তারপর সেটি দিয়ে এন্টার চাপুন আর অপেক্ষা করুন কিছুক্ষণ।
এর মাধ্যমে exe, inf, vbs, cmd, bat, reg, recycler,
system volume information ইত্যাদি ফাইল/ফোল্ডার USB/Pendrive হতে Delete হয়ে যাবে এবং
আপনার Hide হয়ে যাওয়া আসল
ফাইল/ফোল্ডারগুলো Show করবে। DOS
Window চলে যাওয়ার পর আপনার USB/Flash Drive/Pendrive/Memory Card টি খুলতে পারবেন। Clean
করার আগে কোনভাবেই USB/Flash Drive/Pendrive/Memory Card খুলতে যাবেন
না। প্রয়োজনে টুলটি একাধিকবার রান করুন। কিছু কিছু ভাইরাস আছে প্রতিটা ফোল্ডারেই ঢুকে পড়ে। সে ক্ষেত্রে Clean Virus টুলটি Run করতে পারেন প্রতিটি ফোল্ডারে। কাজটি করার জন্য আমি বিভিন্ন পদ্ধতি প্রয়োগ করি। কিন্তু এগুলো
বিস্তারিত বর্ণনা করা করা সম্ভব নয় বিধায় আপনাদের জন্য টুলটি তৈরি করলাম।
বিঃ দ্রঃ আপনার
পেনড্রাইভে যখন কোন exe, Reg, bat, cmd File রাখবেন তখন
সেগুলো কোন একটি ফোল্ডারে রাখবেন বা zip
করে
রাখবেন। অন্যথায় আমার টুলটি রান করার পর আপনার সেই ফাইলগুলোও ভাইরাসের সাথে Delete হয়ে যাবে। এছাড়া পেনড্রাইভ কখনো ডাবল ক্লিক করে না খুলে My Computer (Explorer) খুলে বামপাশের + চিহ্নতে ক্লিক করে
খুলোন।
3. Safely Internet Browsing: Browsing ছাড়া Life impossible। এ কথাটা এখন অনেকের কাছেই সত্যি। Internet এ আমাদের
কাজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে mail Check, Webpage browsing আর বিভিন্ন Webpage এ পাওয়া লিংক এ
ক্লিক করা। আমাদের কাছে আসা মেইলের প্রায় এক তৃতীয়াংশই Spam mail. Spam mail গুলোতে বিভিন্ন লিংক থাকে এবং ঐ সব লিংকে ক্লিক করার জন্য বড় ধরনের উপহার
বা মূল্যের লোভ দেখানো হয়। আমাদের কাছে আসা মেইলগুলো আমরা অব্যশ্যই চিনি। তাই
অপরিচিত মেইলগুলো খুলব না বরং সিলেক্ট করে Spam করে দেবো। ভুলক্রমে বা না বুঝে খুললেও
ওখানে থাকা লিংকগুলোতে ক্লিক করবো না। ভুলক্রমে ক্লিক করেও যদি ফেলি তাহলে সাথে
সাথে সব একাউন্টের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলব। আর বর্তমানে সবগুলো একাউন্টে Mobile No Add করার ব্যবস্থা
আছে। তাই সব একাউন্টে Mobile No Add করে তা Verify করে নেবো।
এছাড়া অনলাইনে
হাজারো সাইটের সবগুলোই কিন্তু নিরাপদ না। তাই অপরিচিত সাইটে ভিজিট করবো না বা
ভিজিট করলেও ওখানে কোন লিংকে ক্লিক করবো না। একান্ত ঢুকার প্রয়োজন হলে Login থাকা সব সাইট
থেকে প্রথমে Sign out করে Browser Close দেবো। তারপর Browser চালু করে Private Browsing (Chrome=
Ctrl+Shift+N, Firefox= Ctrl+Shift+P) দিয়ে ঢুকবো।
ওখানে Facebook like,
Twitter Like, Google+ like দেয়া থেকে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে। বাইরের
কোন পিসিতে Login করবো না বা একান্ত প্রয়োজন হলে সেখানেও Private Browsing ব্যবহার করবো। এছাড়া নিরাপত্তার
জন্য Update Browser ও জরুরী।
বর্তমানে
সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলোতেও Spamming, Fishing বেড়ে গেছে। ওখানে অনেক অনিরাপদ Game, Page থেকে User দের কাছে Request আসে। সেইসব Request এ ক্লিক করা
যাবে না। এই সব লিংকে ক্লিক করলে সেটা Redirect হয়ে অন্য পেজে
চলে যায়। ওখানে User ID, Password চায়। এটি মোবাইল ব্রাউজিং এ বেশ ক্ষতিকর হয়ে থাকে। এসব থেকে খুব সতর্ক
থাকতে হবে। কোন লিংকের উপর মাইস ধরলে এর আসল লিংক Browser এর নিচে বামকোণায় Show করে।
ঐ
পদ্ধতিতে আসল লিংকটি সনাক্ত করুন। অনলাইন ভিজিট করার পর কখনো যদি মনে হয় আপনি ভুল
লিংকে ক্লিক করেছেন তাহলে সাথে সাথে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলুন।
4. User Account Control: User Account Control Settings Windows কে নিরাপদ রাখার জন্য খুবই কার্যকর একটি পদ্ধতি। এটি আপনার Windows
কে Child Attack থেকেও
রক্ষা করবে। আমি Antivirus ব্যবহার না করার পিছনে এর বড় ভূমিকা রয়েছে। তবে Windows XP তে এটি খুব
শক্তিশালী নয়। এটি ব্যবহার করার জন্য- আপনার Windows, Software
Install এবং User Settings সহ সব কাজ করে ফেলুন। সব কাজ শেষ করার পর Admin নামে (বা
আপনার পছন্দমত নাম দিয়ে) নতুন একটি Administrator Account খুলোন এবং একটি
পাসওয়ার্ড দিন। এবার আপনার আগের Account টিকে Limited/Standard Account করে ফেলুন।
তারমানে এখন আপনার পিসিতে দুটো User Account। একটি Admin (Administrator) অন্যটি আপনার ব্যবহার করা Limited/Standard Account। এখন থেকে আপনি সব সময় এ Limited/Standard Account টি দিয়েই Windows চালাবেন। Software Installation সহ যাবতীয় Risky কাজ করার জন্য Windows আপনার Admin Account টি’র পাসওয়ার্ড চায়বে।
Password ছাড়া এসব কাজ
করা যাবে না। এর মানে হলো ভাইরাসের ক্ষমতা আমরা অধিকাংশই কমিয়ে দিলাম যা আমাদের Windows কে ভাইরাসের
আক্রমণ থেকে রক্ষা করবে। পিসি রিস্টার্ট দিন একবার। আপনি কম্পিউটার রান করলেই Standard Account দিয়ে Windows সরাসরি খুলে
যাবে। Windows Automatic Logon না করললে Autologon.reg এর মত সেটিংস করে নিন। কোন সময় আপনি Admin Account দিয়ে ঢুকতে
চায়লে বর্তমান Account থেকে Log off, Sign out করুন। কাজ করার পর আবার Log off, Sign out করে Limited/Standard Account এ ফিরে আসবেন।
সম্ভব হলে আপনার Profile Backup রাখতে পারেন। ভাইরাসের আক্রমণ বা আপনার ভুলের কারণে প্রোফাইলে সমস্যা দেখা
দিলে User Account (Limited/Standard
Account টি) Delete করে নতুন আরেকটি খুলবেন এবং Backup রাখা
প্রোফাইলটি Restore করে নেবেন। User Account সম্পর্কে জানার জন্য আমার XP User Account,
Windows 7 User Account পোস্টগুলো দেখতে পারেন। আর এ পদ্ধতিটি ব্যবহার করার জন্য মোটামুটি Advanced User দরকার হবে। কম অভিজ্ঞরা বিভিন্ন ব্লগ,
ফোরাম, অনলাইন কমিউনিটি বা পরিচিত কারো সাথে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ করে সমাধান নিতে
পারেন।
5. Networking & Sharing: Networking কম্পিউটারের
একটি অংশ। এর মাধ্যমেও আপনার Windows ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে। যারা ব্রন্ডব্যান্ড
ব্যবহার করেন বা সার্ভারের সাথে সার্বক্ষণ যুক্ত থাকেন তাদের একটু সতর্কতা জরুরী। সার্ভার
পিসি Virus Affected থাকলে আপনার পিসিটাও এত আক্রান্ত হতে পারে। বিভিন্ন Mailware, Spyware এর ক্রমাগত আক্রমণ আপনার Windows কে দুর্বল করে ফেলবে। আপনার পিসিটি বন্ধ করার আগে Network Connection Disable করে দিন। সাথে Wi-Fi, Bluetooth সহ যাবতীয় কানেকশান বন্ধ করে দিন। পিসি অন করার পর যখন প্রয়োজন হবে তখন
সার্ভিসগুলো চালু করুন।
6. Antivirus & Firewall: আমি আগেই বলেছি
কোন Antivirus আপনাকে ১০০% সুরক্ষা দিতে পারবে না তা যতই শক্তিশালী হোক না কেন।
যদি পারতো তাহলে ভাইরাসগুলো এভাবে রাজত্ব কায়েম করতে পারতো না। কারণ সবাইতো কোন না
কোন এন্টিভাইরাস ব্যবহার করে। তারপরও সতর্কতার জন্য একটি এন্টিভাইরাস ব্যবহার
করুন। আমার মত কেউ এন্টিভাইরাস বাদ দেবেন না। কারণ Trojan ভাইরাসগুলো খুবই শক্তিশালী হয়। মাত্র কয়েকবারের রিস্টার্টে পুরো কম্পিউটার দখল করতে সক্ষম এ ভাইরাস। এর মত আরো অসংখ্য ভাইরাস দিন দিন তৈরি হচ্ছে। এগুলো থেকে মুক্ত থাকার জন্য তাই এন্টিভাইরাস দরকার আছে। এছাড়া চায়লে Firewall (বিশেষ করে Windows XP এর জন্য) ব্যবহার করতে পারেন।
আসলে একটি
পোস্টে সবগুলো কথা লিখা যায় না। তারপরও চেষ্টা করেছি। বাকিটুকু পাঠকদের উপর।
0 মন্তব্য:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Comments করার জন্য Gmail এ Sign in করতে হবে।